দিঘলিয়া প্রতিনিধি/খুলনা জেলার দিঘলিয়া উপজেলার বারাকপুর ইউনিয়নের লাখোহাটি গ্রামের বদর শেখের পুত্র জুয়েল শেখের স্ত্রী পুতুল খাতুন (২৫)এর মৃত্যু নিয়ে এলাকায় গুঞ্জন উঠেছে। আত্মহত্যা নাকি হত্যা। এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বারাকপুর ইউনিয়নের লাখোহাটি গাজী পাড়ায় জুয়েল শেখের স্ত্রী পুতুল জুয়েল শেখের পরিবারের দাবী পুতুল গলায় ফাঁস নিয়ে আত্নহত্যা করেছে। ঘটনা টি ঘটেছে শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল ৬ টায় সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৯ বছর আগে পুতুলের সঙ্গে জুয়েলের বিয়ে হয়। পুতুল বরিশালের জাহাঙ্গীর ফকিরের কন্যা। বিয়ের পর থেকে এ পর্যন্ত তাদের মধ্যে তেমন কোনো ঝগড়া বিবাদ বা মারামারির ঘটনা ঘটে নি। নিহত পুতুল মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল।পুতুল ৩ সন্তানের জননী। ৭ বৎসর বয়সের প্রতিবন্ধী বড় ছেলে। জুয়েল দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিল। সে ১৫ দিন আগে বাড়ি এসেছে।
তাদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কোনো কলহ বিবাদ হয়নি এমনটি জানিয়েছে প্রতিবেশীরা, জুয়েল জানায়, পুতুল শনিবার সকালে ঘুম থেকে উঠে থালাবাসন পরিস্কার করতে যায়।কিছু সময় পর পুতুলের শাশুড়ী তাকে ডাকাডাকি করেন। কিন্তু তার কোনো সাড়া ,সব্দ না পেয়ে তিনি বাইরে আসেন দেখেন তাদের ঘরের গ্রীলের উপরের রডের সাথে গলায় গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে। শাশুড়ী চিৎকার দেয় তার চিৎকারে পুতুলের স্বামী ও এলাকাবাসী ছুটে আসেন এবং ত সেখান হতে নামায় এবং স্থানীয় চিকিৎসাককে খবর দেয়, চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সংবাদ পেয়ে দিঘলিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করেন। লাশ ময়না তদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মর্গে প্রেরণ করেন। দিঘলিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ এইচ এম শাহীন বলেন, লাশ মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। পোস্ট মার্টেম রিপোর্ট এলে হত্যার সঠিক কারণ জানা যাবে।খুলনা জেলার দিঘলিয়া উপজেলার বারাকপুর ইউনিয়নের লাখোহাটি গ্রামের বদর শেখের পুত্র জুয়েল শেখের স্ত্রী পুতুল খাতুন (২৫)এর মৃত্যু নিয়ে এলাকায় গুঞ্জন উঠেছে। আত্মহত্যা নাকি হত্যা। এলাকাবাসী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বারাকপুর ইউনিয়নের লাখোহাটি গাজী পাড়ায় জুয়েল শেখের স্ত্রী পুতুল জুয়েল শেখের পরিবারের দাবী পুতুল গলায় ফাঁস নিয়ে আত্নহত্যা করেছে। ঘটনা টি ঘটেছে শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল ৬ টায় সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৯ বছর আগে পুতুলের সঙ্গে জুয়েলের বিয়ে হয়। পুতুল বরিশালের জাহাঙ্গীর ফকিরের কন্যা।বিয়ের পর থেকে এ পর্যন্ত তাদের মধ্যে তেমন কোনো ঝগড়া বিবাদ বা মারামারির ঘটনা ঘটে নি। নিহত পুতুল মানসিকভাবে অসুস্থ ছিল।পুতুল ৩ সন্তানের জননী। ৭ বৎসর বয়সের প্রতিবন্ধী বড় ছেলে। জুয়েল দীর্ঘদিন প্রবাসে ছিল। সে ১৫ দিন আগে বাড়ি এসেছে।
তাদের স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে কোনো কলহ বিবাদ হয়নি এমনটি জানিয়েছে প্রতিবেশীরা, জুয়েল জানায়, পুতুল শনিবার সকালে ঘুম থেকে উঠে থালাবাসন পরিস্কার করতে যায়।কিছু সময় পর পুতুলের শাশুড়ী তাকে ডাকাডাকি করেন। কিন্তু তার কোনো সাড়া ,সব্দ না পেয়ে তিনি বাইরে আসেন দেখেন তাদের ঘরের গ্রীলের উপরের রডের সাথে গলায় গামছা পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছে।শাশুড়ী চিৎকার দেয় তার চিৎকারে পুতুলের স্বামী ও এলাকাবাসী ছুটে আসেন এবং ত সেখান হতে নামায় এবং স্থানীয় চিকিৎসাককে খবর দেয়, চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।সংবাদ পেয়ে দিঘলিয়া থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে লাশ উদ্ধার করেন। লাশ ময়না তদন্তের জন্য খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মর্গে প্রেরণ করেন।
দিঘলিয়া থানা অফিসার ইনচার্জ এইচ এম শাহীন বলেন, লাশ মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে। পোস্ট মার্টেম রিপোর্ট এলে হত্যার সঠিক কারণ জানা যাবে।