আজিজুল ইসলাম/খুলনা বিভাগীয় কমিশনার (অতিরিক্ত সচিব) মোঃ ফিরোজ সরকার বলেছেন ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ ও করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জনসচেতনতার কোন বিকল্প নেই। সচেতনতা অবলম্বন করে আমাদের সকলকে মাস্ক পরিধান করে চলতে হবে। মশার প্রকোপ ঠেকাতে বাড়ির আঙ্গিনা, ড্রেনসহ সকল আশপাশ পরিষ্কার রাখতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন স্থানে ডেঙ্গু ও করোনাভাইরাস প্রতিরোধে জনসচেতনতামূলক প্রচার করতে হবে।তিনি ১০ জুলাই সকালে রূপসা উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত উপজেলা মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে ডেঙ্গু ও করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধে জনসচেতনতা মূলক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন খুলনা অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট দীপংকর দাস।সভায় সভাপতিত্ব করেন রূপসা উপজেলা নির্বাহী অফিসার সানজিদা রিকতা। স্বাগত বক্তৃতা করেন রূপসা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অপ্রতীম কুমার চক্রবর্তী।শিক্ষা কর্মকর্তা আমিনুল ইসলামের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোহাম্মদ মাজেদুল হক কাউসার, প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ আহসান হাবীব প্রামানিক,কৃষি কর্মকর্তা তরুন কুমার বালা,মৎস্য কর্মকর্তা জ্যোতি কনা দাস,উপজেলা প্রকৌশলী শোভন সরকার, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা শেখ মোঃ বোরহান উদ্দীন,পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা সাঈদুর রহমান, সহকারী প্রোগ্রামার ইমরান হোসেন,যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা শেখ বজলুর রহমান,মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা ফারহানা ইয়াসমিন,হিসাব রক্ষক কর্মকর্তা মদন কুমার দাস, নির্বাচন কর্মকর্তা ভারপ্রাপ্ত মুরাদ হোসেন,রূপসা পল্লী বিদ্যুৎ এজিএম এমএ হালিম খান,ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আছাফুর রহমান,জিয়াউল ইসলাম বিশ্বাস, রূপসা উপজেলা ইমাম পরিষেদর সভাপতি মাওলানা হেকমত আলী,রূপসা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শক্তিপদ বসু,সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক কৃষ্ণ গোপাল সেন, ইউপি সদস্য মাসুম শেখ, শিক্ষক নৃপেন্দ্রনাথ রায়,প্রনব বিশ্বাস,আঃ কাদের, পূজা পরিষদ নেতা সমর কুমার মন্ডল, পিন্টু গোপাল দে, রঞ্জু হালদার,প্রবীর নন্দী,ওবায়েদ ফারাজী প্রমূখ।