1. news@dainikamarbangladesh.online : দৈনিক আমার বাংলাদেশ : দৈনিক আমার বাংলাদেশ
  2. info@www.dainikamarbangladesh.online : দৈনিক আমার বাংলাদেশ :
মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৭:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
শামুক নিধনে পরিবেশের ভারসাম্য বিপর্যয়ের আশংকা শালিখায় অসহায় নববধূকে স্বামীর বাড়ি তুলে দিতে সাহায্যের হাত বাড়ালেন বিশিষ্ট সমাজ সেবক -কাজী আল আমিন ধর্মপাশায় মুক্তিযোদ্ধাকে নানা সাজিয়ে ভুয়া তথ্যে পুলিশে চাকরি তুয়ারডাঙ্গা হাই স্কুলের প্রধান শিক্ষককে নিয়ে অশ্লীল ও কটুক্তির প্রতিবাদে মানববন্ধন মোহনগঞ্জে উন্মুক্ত জলাশয় সরকারিভাবে লিজ দেওয়ার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ ডুমুরিয়ায় বাঙালি সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবের পুণ্যলগ্ন শুভ মহালয়া রূপসায় বিএনপি’র নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত যশোর-৬ কেশবপুর আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ ডুমুরিয়ায় চালের দাম কমলেও স্বস্তি ফেরেনি সবজি-পেঁয়াজে আওয়ামী শাসনামলে বিএনপির নেতা কর্মীদের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে গেছে-আবুল হোসেন আজাদ

আখাউড়ায় ব্যক্তি মালিকানা জায়গা দখলের অভিযোগ শ্মশান কমিটির বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন

  • প্রকাশিত: রবিবার, ৩১ আগস্ট, ২০২৫
  • ৪০ বার পড়া হয়েছে

মোঃ জামশেদ মিয়া(স্টাফ রিপোর্টার)আমরা শ্মশানের জমি দখল করিনি, বরং শ্মশান কমিটি আমাদের ক্রয়কৃত জমি দখল করে নিয়েছে বলে  সাংবাদিকদের কাছে এমন অভিযোগ তুলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ার কলেজপাড়ার ভুক্তভোগী আবু মোছা। রোববার (৩১ আগস্ট) সকালে আখাউড়ার কলেজপাড়ার বাধঁন কমিউনিটি সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে সাংবাদিকদের এ কথা জানান ভুক্তভোগী মুসা মিয়া। লিখিত বক্তব্যে তিনি জানান, আখাউড়া উপজেলার রাধানগর মৌজায় ১৯৯৭ ও ২০০৩ সালে সাফ কবলা দলিলের মাধ্যমে মোট ৬৫ শতক জমি ক্রয় করেন তিনি ও তাঁর ভাইয়েরা। পরবর্তীতে বিএস জরিপে তাদের নামে ৬৯৯ নং বিএস খতিয়ান সৃজিত হয়। এর মধ্যে ১৬ শতক জমি বিক্রি করা হলেও বাকি জমি তাঁদের মালিকানায় বহাল থাকে।মোছা মিয়া অভিযোগ করেন, জীবিকার তাগিদে প্রবাসে থাকার সময়ে স্থানীয় শান্তিবন মহাশ্মশান কর্তৃপক্ষ তাঁদের বিএস ৬৯৯ খতিয়ানের বিএস ১০৯২ দাগে ৪ শতক ডোবা ও ১৭০০ দাগে ৬.৫৬ নাল ভুমি মোট ১০.৫৬ শতক জমি দখল করে নেয়। দেশে ফিরে তারা এ বিষয়ে বিভিন্ন দপ্তরে প্রতিবাদ জানালেও একটি কুচক্রী মহলের ইশারায় শ্মশান কর্তৃপক্ষ উল্টো জমিটির মালিকানা দাবি করে  ভুক্তভোগী পরিবারটিকে নানা ভাবে হয়রানি সহ মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে। যা আমার পরিবার শংকিত। তিনি আরও জানান,  বিচার না পেয়ে ২০০৯ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাব জজ কোর্টের একটি দেওয়ানী মামলা দায়ের করেন। মামলা নং ২০/২০০৯। বর্তমানে সেই মামলাটি আখাউড়া সহকারী জজ আদালতে ৯৫/২০২১ ইং সালের রুপান্তরিত হয়। পরে বিভিন্ন সময় আদালতের রায় আমার পক্ষে দিয়েছে। আদালতে নির্দেশ চলতি মাসের ২০ তারিখে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার উপস্থিততে সহকারী কমিশনার (ভুমি) তার অধীনস্ত সার্ভেয়ার নিয়ে মাপজোক করে বিভিন্ন দাগের অন্যন যায়গা গুলো চিহ্নিত করে দিয়ে যায় এবং  পাশাপাশি খাস খতিয়ানের যায়গাগুলো ও চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু বিরুৎপূর্ণ জায়গা নিষ্পতি না করেই প্রশাসনের লোকেরা চলে যায়।তিনি দাবি করেন, খাজনা, নামজারি ও জমাখারিজসহ সব সরকারি নথিপত্রেই জমিটির মালিকানা তাঁর পরিবারের নামে বহাল রয়েছে। বর্তমানে জমির বাকি অংশে বসতবাড়ি, বহুতল ভবন ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্মিত হয়েছে এবং পৌরসভার নিয়ম অনুযায়ী নিয়মিত হোল্ডিং ট্যাক্সও পরিশোধ করা হচ্ছে।সংবাদ সম্মেলনে আবু মোছা ভূঁইয়া ও তাঁর পরিবার ন্যায্য অধিকার রক্ষায় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করেন।শান্তিবন মহাশ্মশানের প্রধান পুজারী আশীষ ভ্রম্যচারী বলেন, শ্মশান কারো ব্যক্তি মালিকানা  জায়গা দখল করেনি বরং তারা আমাদের যায়গা দখল করছে।এ ব্যাপারে জানতে চাইলে আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অতশী দর্শী চাকমা বলেন, আমরা সরকারি জায়গা মাপঝোঁক করে লাল নিশান দিয়েছি। এটা জেলা প্রশাসকের ১নং খাস খতিয়ানভূক্ত জায়গা।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট