
শেখ মাহতাব হোসেন/ডুমুরিয়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ডুমুরিয়া উপজেলা কমপ্লেক্স সম্মেলন কক্ষে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিজ সাবিতা সরকার, বক্তৃতা করেন ডুমুরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি অমিত কুমার বিশ্বাস, নবাগত ডুমুরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ কালাম হোসেন ,উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোঃ আশরাফুল কবির, উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা সোহেল মোঃ জিল্লুর রহমান রিগান, উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ দারুল হুদা,উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার মোঃ হাবিবুর রহমান, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মহসিনা ফেরদৌসী, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হাঁসি রাণী,অতিরিক্ত কৃষি কর্মকর্তা মোঃ হামিদুর রহমান মনোজ কান্তি রায়,নির্বাচন অফিসার মনোরঞ্জন, বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মোঃ বাইজিদ আব্দুল্লাহ, খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা নাহিদা সুলতানা,বীর মুক্তিযোদ্ধা খোকা,উপজেলা ডুমুরিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক শেখ মাহতাব হোসেন, ছাত্র মাসুদুল ইসলাম, বিএনপির নেতা সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান গাজী আব্দুল হালিম, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ সরোয়ার হোসেন, শেখ ফহরাদ হোসেন, চেয়ারম্যান গাজী হুমায়ূন কবির, রফিকুল ইসলাম হেলাল, সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক জি এম আমানুল্লাহ, ডুমুরিয়া মহিলা স্মৃতি মহাবিদ্যালয়য়ের সহকারী অধ্যাপক আবুল হালিম, নিসার উপজেলা সভাপতি খান মহিদুল ইসলাম, সহ আরো অনেক উল্লেখ্য ১৪ডিসেম্বার ১৯৭১ সালের এই দিনে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসর রাজাকার আল-বদর, আল-শামসরা বাংলার শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। দেশের বরেণ্য শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, সাংবাদিক, শিল্পী, শিক্ষকসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিদেরকে তাদের বাড়ি থেকে চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে নির্মমভাবে নির্যাতন ও হত্যা করা হয়। পরে তাদের লাশ চুকনগর বৌদ্ধ ভূমিসহ কয়েকটি স্থানে ফেলে দেওয়া হয়।পরাজয় আসন্ন বুঝতে করতে পেরে পাকিস্তানি বাহিনী এবং তাদের আল-বদর, আল-শামস ও রাজাকারের মতো স্থানীয় দোসররা দেশের বুদ্ধিজীবী সমাজকে নিশ্চিহ্ন করে এবং উদীয়মান বাংলাদেশকে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে পঙ্গু করার লক্ষ্যে ঠান্ডা মাথায় এই গণহত্যা চালায়।