1. news@dainikamarbangladesh.online : দৈনিক আমার বাংলাদেশ : দৈনিক আমার বাংলাদেশ
  2. info@www.dainikamarbangladesh.online : দৈনিক আমার বাংলাদেশ :
বুধবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
চুকনগর বাজারে খর্নিয়া হাইওয়ে থানার মাসিক সভা অনুষ্ঠিত কেশবপুরে পারিবারিক কলহের জের ধরে বিষপানে যুবকের আত্মহত্যা পাথরঘাটা সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ে বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ ও পুরস্কার বিতরণ বুড়িহাটি সরলা স্মৃতি গ্রন্থাগারের উদ্যোগে মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে অর্থ প্রদান আশাশুনিতে তারুণ্যের উৎসব ২০২৫ অনুষ্ঠিত আজ এখানে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে পারব তা কখনো ভাবিনি,নেত্রকোনায়-বাবর নেত্রকোনা – ৪ আসনে স্বামী-স্ত্রী’র ভোট যুদ্ধ না কি নির্বাচনী কৌশল যশোর-০৬ আসনে বিএনপি’র মনোনীত প্রার্থী আজাদের মনোনয়ন পত্র জমা আশাশুনিতে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা-৩ আসনে এমপি প্রার্থী রুবেল গাইনের মনোনয়ন দাখিল

তেরখাদায় যুবককে অপহরণ করে গুলি, স্থায়ীভাবে পঙ্গু, থানায় মামলা নিতে গড়িমসি

  • প্রকাশিত: শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫
  • ৭০ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক /খুলনার তেরখাদা উপজেলার ধানখালী আশ্রায়ন প্রকল্পের যুবক সাব্বির ভুইয়াকে (২৫) অপহরণের পর গুলি করে পঙ্গু করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী পরিবারের মামলা গ্রহণ না করায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন তারা।অভিযোগপত্রে সাব্বিরের পিতা মো. শরিফুল ভুইয়া জানান, গত ১৮ জুলাই ২০২৫ সন্ধ্যা ৭টার দিকে পূর্ব শত্রুতার জেরে ধানখালী গ্রামের ফিরোজ আহমেদ শেখের ছেলে রাসেল আহমেদ শেখ এবং একই গ্রামের দাউদ মোল্লার ছেলে সাব্বির মোল্লার নেতৃত্বে কয়েকজন যুবক তার ছেলে সাব্বির ভুইয়াকে ধানখালী ব্রিজের ওপর থেকে মুখ চেপে ধরে মোটরসাইকেলে তুলে নিয়ে যায়।
পরে খুলনার কালিবাড়ী ইটের গোলার ভেতরে তাকে নিয়ে গিয়ে হাত-পা ও মুখ বেঁধে নির্যাতন করা হয়। রাতের শেষ দিকে অপহরণকারীরা তার বাম পায়ে গুলি করে গুরুতর আহত অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ফেলে রেখে যায়। খবর পেয়ে পরিবারের সদস্যরা হাসপাতালে ছুটে যান এবং চিকিৎসকদের পরামর্শে কয়েকদিন পর সাব্বিরকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন। দীর্ঘ চিকিৎসার পর তাকে বাড়িতে আনা হলেও তার বাম পা কেটে ফেলতে হয়েছে। এখন তিনি স্থায়ীভাবে পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন।
অভিযোগে বলা হয়, এ ঘটনায় মামলা করতে গেলে তেরখাদা থানার ওসি জানান, এটি খুলনা সদর থানার মামলা হবে। পরে খুলনা সদর থানায় গেলে কর্তব্যরত ওসি বলেন, এটি তেরখাদা থানার মামলা। এভাবে দুই থানার মধ্যে দোদুল্যমান অবস্থায় ভুক্তভোগী পরিবার মামলা করতে পারছে না।মো. শরিফুল ভুইয়া জানান, তিনি আশ্রায়ন প্রকল্পে বসবাসরত একজন ভ্যান চালক, ছেলে ছাব্বির ছিল দোকানের কর্মচারী । সামান্য উপার্জনে সংসার চলে। একমাত্র ছেলে সাব্বিরের পা হারানোয় পরিবারের ভবিষ্যৎ অনিশ্চয়তায় পড়েছে। তিনি বলেন, “আমি গরিব মানুষ। আইনের আশ্রয় নিতে চাই। কিন্তু দুই থানার হয়রানির কারণে এখনো মামলা করতে পারিনি। আমার ছেলের পঙ্গুত্বের বিচার চাই।এ বিষয়ে খুলনার পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ করবেন বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীর পরিবার। তাদের দাবি, দ্রুত মামলা গ্রহণ ও বিচার নিশ্চিত করা হোক।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট